বিশ্বের সর্বোচ্চ স্থানে হুয়াওয়ের ফাইভ-জি সেবা


হিমালয়ের বেজ ক্যাম্পের পাঁচ হাজার ৩শ মিটার উচ্চতায় নির্মাণ করা হয়েছে বেস স্টেশনগুলো, পাঁচ হাজার ৮শ মিটার উচ্চতায় একটি ট্রানজিশন ক্যাম্প এবং ছয় হাজার ৫শ মিটার উচ্চতায় ফরওয়ার্ড ক্যাম্প নির্মাণ করা হয়েছে।
হুয়াওয়ের ফাইভ-জি এএইউ ও এসপিএন প্রযুক্তি এই বেস স্টেশনগুলোতে প্রয়োগ করা হয়। এই স্টেশনগুলোর নেটওয়ার্কের রক্ষণাবেক্ষণ ও এগুলোর সুষ্ঠু ব্যবহারের জন্য নেটওয়ার্ক বিশেষজ্ঞরা ২৪/৭ ওই এলাকাগুলোর ৫ হাজার ৩০০ মিটার ও তার অধিক উচ্চতায় অবস্থান করে নেটওয়ার্ক কার্যক্রম নিশ্চিতে কাজ করেছে।
হুয়াওয়ের ফাইভ-জি এএইউ আকারে কমপ্যাক্ট (ছোট বা সহজে বহনযোগ্য) ও বেশ সমন্বিত, যা খুব সহজেই স্থাপন করা যায়। মাউন্ট এভারেন্টের মতো দুর্গম এলাকায় অবকাঠামো স্থাপনের ক্ষেত্রে এটি বেশ উপযোগী। এই প্রকল্পে, ‘স্ট্যান্ড অ্যালোন প্লাস নন-স্ট্যান্ড অ্যালোন’ (এসএ+এনএসএ) এর নেটওয়ার্ক মোড পাঁচটি ফাইভ-জি বেস স্টেশনগুলোকে সংযুক্ত করবে। ইতোমধ্যে হুয়াওয়ের ম্যাসিভ এমআইএমও প্রযুক্তি (দ্রুতগতি ও বিরাট ব্যান্ডউইথ সমর্থিত) দ্রুতগতির ফাইভ-জি ও বিশাল-ধারণক্ষম কানেক্টিভিটি অর্জন করেছে। 
হুয়াওয়ের ম্যাসিভ এমআইএমও প্রযুক্তি চমৎকার কাভারেজের জন্য বেশ বিশ্বস্ত। এর উচ্চ ত্রিমাত্রিক সরু বিমের কারণে এই প্রযুক্তিটি মাউন্ট এভারেস্টে নির্দিষ্টভাবে উল্লম্বভাবে বেশ ভালো সেবা দেবে।পাঁচ হাজার ৩০০ মিটার উচ্চতায়, ফাইভ-জির ডাউনলোড স্পিড হবে ১ দশমিক ৬৬ জিবিপিএসের বেশি। অন্যদিকে আপলোড স্পিড হবে ২১৫ এমবিপিএস।
হোলোসেন্স ইন্টেলিজেন্ট ভিডিও সারভাইলেন্স সিস্টেম দিয়ে হুয়াওয়ে অপটিমাইজেশন ও ফল্ট লোকেটিং এর সহায়তায় এক ক্লিকের মাধ্যমে নিশ্চিত করবে স্ট্রিমিং কোয়ালিটি। এমনকি হিমালয়ের চূড়ায় ছয় হাজার ৫শ মিটার উচ্চতায় একইমানের নেটওয়ার্ক বজায় থাকবে।
                                                                        প্রযুক্তি বিশ্বকে উন্নত করবে বলে দৃঢ় বিশ্বাস হুয়াওয়ের।

Comments

Popular posts from this blog

ঈদে কেনাকাটা না করে গরিব অসহায় কর্মহীন মানুষকে অর্থ দান করুন: ওবায়দুল কাদের

ভ্যাকসিন ট্রায়ালের উদ্যোগ নিল বাংলাদেশ

ত্রাণ বিতরণ কে কেন্দ্র করে মেয়রের ওপর ছাত্রলীগের হামলা